মাদরাসার বৈশিষ্ট্য সমূহ
১) সঠিক
সময়ে
ভর্তির
পর
১২
বছর
বয়সের
মধ্যেই
পবিত্র
কোরআনের
হাফেজ
হবে
ইনশাআল্লাহ্, পাশাপাশি
প্লে
থেকে
৫ম
শ্রেণি
পর্যন্ত
পড়বে।
২)
পাঠদানের
জন্য
রয়েছেন
বিষয়ভিত্তিক
অভিজ্ঞ
শিক্ষকমন্ডলী।
৩)
নাজেরা
বিভাগে
তাকত্বী, তাদতীব
ও
ছবক
মশ্কের
নাজেরা
বিভাগে
তাকত্বী, তাদতীব
ও
ছবক
মশ্কের
মাধ্যমে
পূর্ণ
কুরআনুল
কারীমের
দরস
সম্পন্ন
করা।
৪) মানসিক
ও
শারীরিক
বিকাশের
জন্য
রয়েছে
শরিইয়াত সম্মত
খেলাধুলার
ব্যবস্থা।
৫)
আবাসিকদের
জন্য
২
বেলা
নাস্তা
ও
৩
বেলা
মানসম্মত
খাবার।
৬) কাপড়, বিছানাপত্র
ওয়াশিং
মেশিনে
ধৌত
করার
সু-ব্যবস্থা।
৭) বিভিন্ন
প্রতিযোগিতায়
সফলতার
সাথে
অংশগ্রহণের
যোগ্য
করে
গড়ে
তোলার
চেষ্টা
কর।
৮) বিশিষ্ট
ওলামায়ে
কেরাম
ও
দ্বায়ীদের
তত্ত্বাবধানে
আপনার
সন্তানকে
একজন
আদর্শ
মুসলিম
এবং
দ্বায়ী
হিসেবে
তৈরী
করা।
৯) পরিপূর্ণ
সুন্নতের
অনুসারী
হিসেবে
আপনার
সন্তানকে
তৈরী
করার
চেষ্টা
করা
।
১০) কোলাহল
মুক্ত, আনন্দদায়ক,
সুন্দর, সাবলীল
ও
পরিচ্ছন্ন
পরিবেশে
শিক্ষা
দান।
১১) ঈমানী
আলোচনার
মাধ্যমে
ক্লাস
শুরু
করার
চেষ্টা
করা।
১২) ইল্ম
দ্বীন
শিক্ষার
পাশা
-
পাশি
শরীয়াহ্ , পর্দা, সহীহ্
আমল
ও
উত্তম
চরিত্রের
তরবীয়তের
বিশেষ
গুরুত্ব
প্রদান।
১৩) ইল্ম
দাওয়াত
ও
আমলকে
একত্রে
জমা
করা।
আমল
করতে
করতে
ছাত্ররা
ইল্ম
শিখবে।আমল ব্যাপারে সর্বোচ্চ তারগীব
অনুশীলন।
১৪) পাঁচ
বছর
বয়সী
শিশু
ভর্তি
হওয়ার
১ - ১.৫
বছরের
মধ্যে
নাজেরা
শেষ
করে
হিফজ
শুরু
করার
যোগ্য
হিসেবে
গড়ে
তোলার
চেষ্টা
করা।
১৫) নাজেরা
বিভাগেই
৩
পাড়া
হিফজ
সম্পূর্ণ
করার
চেষ্টা
করা।
১৬) ছাত্রদের
দাওয়াতের
অনুশীলন, উম্মহ্র
দরদ
ও
ফিকিরের
মেজাজ
তৈরী
করা।